লাল পাথর বিছানো রাস্তা, এবাড়ী থেকে ওবাড়ী যাবার। কয়েক বছর আগে রাস্তাটা সাদা ছিল। রাস্তার পাশে সার সার গাছ। । ছড়িয়ে আছে ঝড়ে পড়ে যাওয়া শুকনো গাছের গুঁড়ি। শালের গাছে এসেছে ন্তুন পাতা। কৃষ্ণচূড়ার গা বেয়ে উঠেছে বড় বড় পাতাওলা পরগাছা। মাঝে মাঝে গজিয়ে আছে নয়নতারার ঝাঁক। টবের মধ্যে পাতাবাহার, একটু এগিয়ে ক্যান্টিনের সামনে একটা নাম না জানা গাছ, তাতে শীতের শেষে ফুটবে হালকা বেগুনী রঙের ফুল। পালকের মতো নরম; গোছায় গোছায় ঝরে পড়ে থাকবে রাস্তার ওপরে। পলাশের গাছে যেন আগুন লেগে গেছে। কৃষ্ণচূড়ায় আসবে আসবে করছে লাল- হলুদের বাহার।
লাল রাস্তায় পড়ে আছে শুকনো পাতা, পায়ে লেগে মচ-মচ করে উঠছে। শনিবার রাস্তায় ঝাঁট পড়ে না। চারপাশে কেও কোথাও নেই, এমনকি কুকুর ছানাগুলোও বেপাত্তা। একটা কোনো পাখির আওয়াজ আসে। ল্যাবের বাইরে নেশালাগানো ঝিমধরা দুপুর। আস্তে আস্তে রোদ নেমে আসে। ওয়ার্কশপের পাশে ল্যাবের ওপরে লাল রঙের অস্তগামী সূর্য।
আমাদের এরকমই ভালো লাগে। শান্ত, অলস, ব্যস্ততাহীন, অগোছাল চারপাশ। ধুলোজমা বারান্দার রেলিং,নীচে পড়ে থাকা না ব্যবহার সাইকেল। ডাঁই হয়ে থাকা ভাঙ্গা চেয়ার-টেবিল, বড়-বড় কাঠের বাক্স। অনেক আগের ভেঙ্গে যাওয়া ফোয়ারা, ইটের উপরে ইট সাজিয়ে বানানো হয়েছিল গোল বসার জায়গা; সব ঢেকে গেছে আগাছায়। কেয়ারী করা বাগান ভরে গেছে বড় বড় ঘাসে, তাতে সেপ্টেম্বরের শেষে প্রজাপতির ঝাঁক খেলা করবে। তার এখনো অনেক দেরী। এখন আমগাছ ভরে উঠেছে মুকুলে,তাতে বিকেলের মরা আলোতে উজ্জ্বল হলুদ আভা। এখন সব কিছু অগোছাল মায়ায় ভরা মতন, আনমনা। ছাদের উপরে ট্যাঙ্কির কল থেকে টপ টপ করে পরা জলের ফোঁটার মত আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে সময় বয়ে যায়। পাশে বসে থাকা মুখ বদলে যায়, শুধু শনিবারের দুপুর স্থির হয়ে থাকে,বছরের পর বছর।
লাল রাস্তায় পড়ে আছে শুকনো পাতা, পায়ে লেগে মচ-মচ করে উঠছে। শনিবার রাস্তায় ঝাঁট পড়ে না। চারপাশে কেও কোথাও নেই, এমনকি কুকুর ছানাগুলোও বেপাত্তা। একটা কোনো পাখির আওয়াজ আসে। ল্যাবের বাইরে নেশালাগানো ঝিমধরা দুপুর। আস্তে আস্তে রোদ নেমে আসে। ওয়ার্কশপের পাশে ল্যাবের ওপরে লাল রঙের অস্তগামী সূর্য।
আমাদের এরকমই ভালো লাগে। শান্ত, অলস, ব্যস্ততাহীন, অগোছাল চারপাশ। ধুলোজমা বারান্দার রেলিং,নীচে পড়ে থাকা না ব্যবহার সাইকেল। ডাঁই হয়ে থাকা ভাঙ্গা চেয়ার-টেবিল, বড়-বড় কাঠের বাক্স। অনেক আগের ভেঙ্গে যাওয়া ফোয়ারা, ইটের উপরে ইট সাজিয়ে বানানো হয়েছিল গোল বসার জায়গা; সব ঢেকে গেছে আগাছায়। কেয়ারী করা বাগান ভরে গেছে বড় বড় ঘাসে, তাতে সেপ্টেম্বরের শেষে প্রজাপতির ঝাঁক খেলা করবে। তার এখনো অনেক দেরী। এখন আমগাছ ভরে উঠেছে মুকুলে,তাতে বিকেলের মরা আলোতে উজ্জ্বল হলুদ আভা। এখন সব কিছু অগোছাল মায়ায় ভরা মতন, আনমনা। ছাদের উপরে ট্যাঙ্কির কল থেকে টপ টপ করে পরা জলের ফোঁটার মত আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে সময় বয়ে যায়। পাশে বসে থাকা মুখ বদলে যায়, শুধু শনিবারের দুপুর স্থির হয়ে থাকে,বছরের পর বছর।
নতুন পোস্ট ভালো তো লাগলই, পোস্টটাও বড্ড ভালো লাগল, প্রিয়াঙ্কা। এটা কোন জায়গা?
ReplyDeleteThank you kuntala Di. Eta amar lab.
ReplyDeleteওহ, পোস্টে তো লেখা ছিলই। আবার পড়তে গিয়ে খেয়াল করলাম। ভেরি সরি।
ReplyDeletedarun..
ReplyDelete😁😁
DeleteLab mane jaygata kothay?
ReplyDeleteSaha institute of nuclear physics
Delete