বইমেলা যখন ময়দানে হত, হাতে গুনে দু-তিন বার গেছিলাম। বইমেলা তারপর চলে এল বাইপাসের কাছে, মাঝের এক বছর সল্টলেকে হল। কাছে হয়ে যেতে আমি নাচতে নাচতে গেলাম। স্কুল- কলেজে বই কেনার থেকে বই দেখাটাই বেশী হত। পড়ার জন্য লাইব্রেরী ভরসা। তবে বইমেলার কল্যাণে বার্ষিক বই কেনার একটা ব্যাপার ছিল।
তারপরে বই কেনার ফ্রীকুএন্সি বেড়েছে (পড়ার কতটা বেড়েছে জানি না)। সারাবছর বাড়ীতে বসে ইন্টারনেটে বই কেনা হয়। বইমেলার উপরে নির্ভরতা কমেছে। কাজের ব্যস্ততা ও বেড়েছে। মেলায় যেতে বইপ্রেমী বা হুজুগে সঙ্গীরও দরকার হয়। সব মিলিয়ে বিভিন্ন কারণে তিন বছর আগে লাস্ট বইমেলায় যাওয়া হয়েছিল।
এবছর না ছিল কাজের ব্যস্ততা। আর "এবছরে না হলে আসছে বছর তো আছে" সেই নিশ্চয়তা কমে এসেছে। তাই দু- তিন দিন ধরে যাচ্ছি- যাচ্ছি করে শেষমেষ ব্যাগ কাঁধে নিয়ে দুপুরবেলা মেলায় উপস্থিত হলাম।
উদ্দেশ্য দুটি---- বই দেখা আর বাংলা বই কেনা।ঘন্টা তিনেকে যা যা দেখলাম তার সংক্ষিপ্তসারঃ
১) রাশি রাশি বইয়ের স্টল---যেরকম থাকে। অনেকগুলোই প্যাভিলিয়নের মধ্যে ভাগ করা। ভীড় আছে তবে থিক থিকে ভীড় নয়। পছন্দ মতো বই হাতে নিয়ে দেখা যাচ্ছে।
২) লোক সঙ্গীত হচ্ছে দুটো জায়গায়, সবাই দাঁড়িয়ে শুনছে।
৩) থিমঃ কোস্টারিকা। সেখানে সেলফি তোলার ভীড় জমেছে।
৪) বড় বড় ড্রামে খাবার জলের প্যাকেট রাখা আছে।তাছাড়া ফুড কোর্ট আর অন্যান্য খাবারের দোকান তো আছেই।
৫) মেইন অডিতে নবনীতা দেবসেন এবং "সই" এর মেম্বাররা এসেছেন--সবাই নিজের লেখা পাঠ করছেন। হল যদিও প্রায় ফাঁকা।
৬) ছবি-কার্ড- আর অজস্র টুকিটাকি (মায় কানের দুল) বিক্রী হচ্ছে।
আরো ঘটনা ঘটছিল , তবে বই দেখা- কেনার চক্করে ভালো করে লক্ষ্য করতে পারিনি।
বাকি ছবি দিলামঃ
এখন কাকে ছেড়ে কাকে আগে পড়বো সেটা নিয়ে রাতের ঘুম উড়ে যাচ্ছে।
তারপরে বই কেনার ফ্রীকুএন্সি বেড়েছে (পড়ার কতটা বেড়েছে জানি না)। সারাবছর বাড়ীতে বসে ইন্টারনেটে বই কেনা হয়। বইমেলার উপরে নির্ভরতা কমেছে। কাজের ব্যস্ততা ও বেড়েছে। মেলায় যেতে বইপ্রেমী বা হুজুগে সঙ্গীরও দরকার হয়। সব মিলিয়ে বিভিন্ন কারণে তিন বছর আগে লাস্ট বইমেলায় যাওয়া হয়েছিল।
এবছর না ছিল কাজের ব্যস্ততা। আর "এবছরে না হলে আসছে বছর তো আছে" সেই নিশ্চয়তা কমে এসেছে। তাই দু- তিন দিন ধরে যাচ্ছি- যাচ্ছি করে শেষমেষ ব্যাগ কাঁধে নিয়ে দুপুরবেলা মেলায় উপস্থিত হলাম।
উদ্দেশ্য দুটি---- বই দেখা আর বাংলা বই কেনা।ঘন্টা তিনেকে যা যা দেখলাম তার সংক্ষিপ্তসারঃ
১) রাশি রাশি বইয়ের স্টল---যেরকম থাকে। অনেকগুলোই প্যাভিলিয়নের মধ্যে ভাগ করা। ভীড় আছে তবে থিক থিকে ভীড় নয়। পছন্দ মতো বই হাতে নিয়ে দেখা যাচ্ছে।
২) লোক সঙ্গীত হচ্ছে দুটো জায়গায়, সবাই দাঁড়িয়ে শুনছে।
৩) থিমঃ কোস্টারিকা। সেখানে সেলফি তোলার ভীড় জমেছে।
৪) বড় বড় ড্রামে খাবার জলের প্যাকেট রাখা আছে।তাছাড়া ফুড কোর্ট আর অন্যান্য খাবারের দোকান তো আছেই।
৫) মেইন অডিতে নবনীতা দেবসেন এবং "সই" এর মেম্বাররা এসেছেন--সবাই নিজের লেখা পাঠ করছেন। হল যদিও প্রায় ফাঁকা।
৬) ছবি-কার্ড- আর অজস্র টুকিটাকি (মায় কানের দুল) বিক্রী হচ্ছে।
আরো ঘটনা ঘটছিল , তবে বই দেখা- কেনার চক্করে ভালো করে লক্ষ্য করতে পারিনি।
বাকি ছবি দিলামঃ
দিনাজপুরের কান্তজী মন্দিরের অনুকরণে বানানো |
লোক গান হচ্ছে |
সই এর সভা |
পট আঁকা হচ্ছে |
লুটোপুটি করে কেনাকাটি |
বইগুলো পড়ে কেমন লাগল, জানিও প্রিয়াঙ্কা। অপেক্ষায় থাকলাম।
ReplyDeletenischio bolbo kuntala di. :)
ReplyDeleteare last 2013 e ami tor songe ii gechilam .tarpor ei 2017 te.
ReplyDelete